‘এসই’ এর অর্গনোগ্রাম
‘এসো সচেতন হই সোসাইটি’র প্রোগ্রামগুলো নিম্নের পদক্ষেপের মাধ্যমে পরিচালিত হয়ে আসছে।
অর্গনোগ্রাম
চীফ এক্সিকিউটিউভ অফিসার
এইডিং অর্গানাইজার
১. ট্রিটম্যান্ট এইডিং অর্গানাইজার
২. ফাইনান্সিয়াল এইডিং অর্গানাইজার
অর্গানাইজার
ইনফরমেশন সার্ভিস প্রোভাইডার
ইনফরমেশন প্রোভাইডার
চীফ এক্সিকিউটিউব অফিসার:
এসো সচেতন হই সোসাইটি’র সকল প্রোগ্রাম পরিচালনার সকল ধরনের প্ল্যান করবে। পদাধিকার বলে এসো সচেতন হই সোসাইটি’র সভাপতি চীফ এক্সিকিউটিভ অফিসার পদে দায়িত্ব পালন করবে।
এইডিং অর্গানাইজার:
এসো সচেতন হই সোসাইটি’র সকল প্রোগ্রামগুলো পরিচালনার জন্য স্থানীয়ভাবে বেশ কিছু এইডিং অর্গানাইজার নির্বাচিত করা হবে। তারা তাদের এলাকার এসো সচেতন হই সোসাইটি কর্তৃক চিহ্নিত ডায়াবেটিকে আক্রান্ত এবং হিজড়া জনগোষ্ঠির সহযোগিতায় কাজ করবে।
এসো সচেতন হই সোসাইটি এর এইডিং অর্গানাইজার দুই ধরনের –
১. ট্রিটম্যান্ট এইডিং অর্গানাইজার: এসো সচেতন হই সোসাইটি কর্তৃক স্থানীয়ভাবে কোন ব্যক্তি ডায়াবেটিকে আক্রান্ত হলে তাকে ট্রিটমেন্ট দিয়ে থাকবে বা দেয়ার চেষ্টা করবে।
২. ফাইনান্সিয়াল এইডিং অর্গানাইজার: এসো সচেতন হই সোসাইটি কর্তৃক স্থানীয়ভাবে কোন ব্যক্তি ডায়াবেটিকে আক্রান্ত হলে তাকে ট্রিটমেন্ট দেয়ার পরও উন্নত চিকিৎসার জন্য আর্থিক সাহায্য করেন।
অর্গানাইজার:
এসো সচেতন হই সোসাইটি এর অর্গানাইজার বিভিন্ন জায়গায় বা তার নিজের বিভিন্ন এলাকায় সাধারন মানুষকে ডায়াবেটিস সম্বন্ধে সচেতনকার উদ্দেশ্যে ‘এসো সচেতন হই সোসাইটি’ কর্তৃক সচেতনতামূলক আলোচনা সভা করার চেষ্টা করবে।
ইনফরমেশন সার্ভিস প্রোভাইডার:
এসো সচেতন হই সোসাইটি থেকে বিভিন্ন এলাকায় তথ্যকেন্দ্র রয়েছে বা সবজাগায় খোলার প্রক্রিয়া চলছে। এই সব তথ্যকেন্দ্র এর যারা দায়িত্বে থাকবে তাকে বলা হবে ইনফরমেশন সার্ভিস প্রোভাইডার। এই তথ্যকেন্দ্র সেইসব জায়াগায় দেয়া হবে – ফার্মেসী, পল্লীচিকিৎসক, ক্লিনিক, ল্যাব, ডায়াগনোস্টিক সেন্টার, লাইব্রেরি। তথ্যকেন্দ্রে গ্লোকোমিটার ফ্রি দেয়া হবে। টিপস এর টাকা দিয়ে যেকেউ ফ্রি সুগার টেস্ট করতে পারবে।
ইনফরমেশন প্রোভাইডার:
এসো সচেতন হই সোসাইটি এর বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করবে তাদেরকেই বলা হবে ইনফরমার প্রোভাইডার। ইনফরমার প্রোভাইডার প্রথম দিকে নিজের পরিবারের সকল সদস্যদেরকে, আত্মীয়স্বজন এবং প্রতিবেশীকে সুগার টেস্ট করাবে। ডায়াবেটিকে আক্রান্ত হলে চিকিৎসার ব্যবস্থা করবে।